১. আইনের কঠোর ও ন্যায়সংগত প্রয়োগ নিশ্চিত করা।
২. ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার ও অনলাইন সেবার মাধ্যমে দ্রæততর এবং কার্যকর পুলিশি সেবা প্রদান।
৩. কমিউনিটিং পুলিশিং ব্যবস্থাকে কার্যকরভাবে সম্প্রাসরন করা।
৪. বিট পুলিশিং ব্যবস্থা জোরদার করা।
৫. গণমাধ্যমের সাহায্যে ইতিবাচক প্রচারণা বৃদ্ধি করা, নেতিবাচক প্রচারনা গুলো দ্রæত খন্ডানো।সম্ভাব্য ক্ষেত্রে এডভোকেসির মাধ্যমেইতিবাচক জনমত ও দৃষ্টিভঙ্গিতৈরীতে ভূমিকা রাখা।
৬. জেলার থানাসমূহে সাইবার ক্রাইম প্রতিহতকরণ, নিয়ন্ত্রণ এবং উদঘাটনের উদ্দেশ্যে সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল গঠন, এই সংক্রান্তে হেল্পডেস্ক গঠন এবং “সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল, জেলা পুলিশ, মুন্সীগঞ্জ” নামক ফেইসবুক পেইজ সৃষ্টি করা।
৭. জেলা পুলিশ মুন্সীগঞ্জের জনবল বৃদ্ধি পূর্বক জনগণের দ্বারপ্রান্তে পুলিশের সেবা পৌঁছে দেয়া।
৮. প্রো-একটিভ এবং জনসম্পৃক্ত পুলিশিং এর মাধ্যমে কার্যকরভাবে অপরাধ দমন করা।
৯. জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কমিউনিটি পুলিশের পাশাপাশি প্রবর্তিত পুলিশকে অধিকতর কার্যকরী করা।
১০. জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।
১১. অপরাধ তদন্তে প্রচলিত পেশাদার সোর্সের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনা এবং পর্যায়ক্রমে পেশাদার সোর্সের নির্ভরশীলতা শূন্যের কোটায় নিয়ে আসা।
১২. জেলার থানাসমূহে এ্যাকটিভ ট্র্যাকার সরবরাহ করে জঙ্গী, সন্ত্রাসী, অপরাধীদের অবস্থান নির্ণয়, গ্রেফতার এবং বিচারের জন্য সোপর্দ করা।
১৩. জবানবন্দীভিত্তিক তদন্তের উপর নির্ভরশীলতা হ্রাসপূর্বক বিজ্ঞানভিত্তিক তদন্তের মাধ্যমে অপরাধ গঠন প্রক্রিয়া জোরদার করা।
১৪. অপরাধ দমনে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ব্যবহার ও ডিজিটাল অপরাধ ডাটাবেজ আরো গতিশীল করা।
১৫. পুলিশের মাঠ পর্যায়ে জনগণের মান উন্নয়নসহ সমসাময়িক বিষয়ের সাথে তাল মিলিয়ে অগ্রসর হওয়ার লক্ষ্যে আধুনিক যুগোপযোগী ও নিয়মিত আইটি টেকনোলজি বেইজড প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
১৬. মাদক বিরোধী অভিযান জোরদার এর মাধ্যমে মাদক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা।
১৭. জেলা পুলিশের ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেইজ ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে সেবাপ্রত্যাশীদের সাথে আরও কার্যকর মেলবন্ধন তৈরি করা।
১৮. ওয়ানস্টপ সার্ভিস, অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, সিটিজেন ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন প্রসেস এবং অনলাইন জিডি ইত্যাদি সেবাসমূহকে অধিকতর উন্নত ও সহজ করার মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশিং নিশ্চিত করা।
১৯. জেলা পুলিশের অফিসার ও ফোর্সের পর্যাপ্ত আবাসনের বিষয়েকার্যক্রম গ্রহণ করা।
২০. করোনার মতো মহামারী প্রতিরোধে এবং পুলিশ অফিসার ফোর্সের স্বাস্থ্যসেবাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে জেলার পুলিশ হাসপাতালকে অত্যাধুনিক ল্যাব ও ইকুইপমেন্টসহ আধুনিক এবং কার্যকর হাসপাতালে রূপান্তর করা।
২১. জেলা পুলিশের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনাকে অধিকতর শক্তিশালীকরণসহ সর্বক্ষেত্রে পুলিশের দক্ষতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে সুদুরপ্রসারী কর্মপন্থা নির্ধারণ করা।
২২. সর্বোপরি কার্যকরভাবে অপরাধ দমন ও উদঘাটন করা।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS